বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ: প্রেক্ষাপট ও প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে দলটির রাজনৈতিক পরিচয় কার্যত মুছে ফেলা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের নির্বাচনে অংশগ্রহণের পথও রুদ্ধ করা হয়েছে ।(BBC, dhakapost.com)
সরকারের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আওয়ামী লীগ এবং এর সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল। এছাড়া, দলটির বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন মামলাগুলোর বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটির সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।(BBC)
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনের পর নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে দলটির নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে ।(Prothomalo)
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এই নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে সচেতন এবং বাংলাদেশের সমন্বিত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছে ।(dhakapost.com)
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশের রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে এবং ভবিষ্যতের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী হতে পারে।
সম্পর্কিত ভিডিও প্রতিবেদন:
ফজর | ৫.৩০ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৪ টা বিকাল |
মাগরিব | ৬ টা সন্ধ্যা |
এশা | ৭.৩০ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১.৪০ মিনিট দুপুর |